ঢাকার আশুলিয়ায় হাইকের্টের নির্দেশ না মেনে চলছে অনুমোদনহীন বেশ কয়েকটি ইটভাটা

অপরাধ

মোঃ শাকিল আহমেদ ,আশুলিয়া থেকে :
আশপাশ পরিবেশ দূষণকারী ইটভাটা হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ঢাকার বাইরে অন্যত্রে সরিয়ে নেওয়ার কথা থাকলেও ঢাকার অতি নিকটবর্তী আশুলিয়ার মরাগাং এলাকায় হাইকোর্টের আদেশ অমান্য করে বর্তমানে চলছে ছয়টি সরকার অনুমতি বিহীন অবৈধ ইটভাটা ।এক শ্রেণীর প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আশুলিয়ায় অনুমোদন বিহীন ইটভাটা গুলা চালিয়ে যাচ্ছে বছরের পর বছর,
প্রভাবশালী ব্যক্তিরা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তা ও পরিবেশ ছাড়পত্র নিয়ে তাদের নাম ভাঙিয়ে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও পরিবেশ দূষণ করে কাগজপত্র আছে এমন অজুহাতে । প্রকাশ্যে চালাচ্ছেন এই ইটভাটা গুলো ।১/ যেমন রাজু ব্রিকস , ২দ/দেওয়ান ব্রিকস,, ,৩/ এম সিবি ব্রিকস, আল, আশরাফ ব্রিকস(,২) তুরাগ ব্রিকস, নামে অনুমতি বিহীন অবৈধ ইটভাটা , সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় অল্প বয়সের শ্রমিক রয়েছে যেমন তেমন রয়েছে কাঠ খড়ি দিয়ে ইট পুড়ানোর ব্যবস্থা এর আগে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি ইটভাটায় জরিমানা ও কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।কিন্তু তারা কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে পরিবেশ দূষণ করে ক্ষমতার দাপটে দেখিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে এই ভাটা গুলো । এব্যাপারে জানতে চাইলে আশরাফ ব্রিকসের মালিকের সাথে তার মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান বর্তমানে আমাদের পরিবেশ ছাড়পত্র সহ সকল কাগজপত্র সঠিক থাকায় আমরা ব্যবসা চালিয়ে আসছি কিন্তু তুরাগ নদীর তীরে ফসলি জমির পাশে গ্রাম এলাকায় কিভাবে এই ইটভাটাগুলো চলছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সকল কাগজপত্র ঠিক করেই ইটভাটা চালাচ্ছেন বলে জানান তিনি। ইটভাটার জন্য কোনো অনুমোদন বা কাগজপত্র দেয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে সহকারি কমিশনার (ভূমি) তাজাওয়ার আকরাম সাকাপি ইবনে সাজ্জাদ, বলেন হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী বর্তমানে যে ভাটা গুলো চলছে তাদের মধ্যে রাজু ব্রিকস, ও তুরাগ ব্রিকস, সহ প্রায় সবগুলোতেই অভিযান পরিচালনা সহ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে । বর্তমানে তারা আবারো কিভাবে ভাটাগুলো চালাচ্ছে তা আমার জানা নেই তবে ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে সরকারি ভাবে বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকার কারণে , কাগজপত্র বিহীন সকল পরিবেশ দূষণ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান । প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তা ও পরিবেশ ছাড়পত্র নিয়ে তাদের নাম ভাঙিয়ে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও পরিবেশ দূষণ করে কাগজপত্র আছে এমন অজুহাতে । প্রকাশ্যে চালাচ্ছেন এই ইটভাটা গুলো ।১/ যেমন রাজু ব্রিকস , ২দ/দেওয়ান ব্রিকস,, ,৩/ এম সিবি ব্রিকস, আল, আশরাফ ব্রিকস(,২) তুরাগ ব্রিকস, নামে অনুমতি বিহীন অবৈধ ইটভাটা , সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় অল্প বয়সের শ্রমিক রয়েছে যেমন তেমন রয়েছে কাঠ খড়ি দিয়ে ইট পুড়ানোর ব্যবস্থা এর আগে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি ইটভাটায় জরিমানা ও কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।। কিন্তু তারা কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে পরিবেশ দূষণ করে ক্ষমতার দাপটে দেখিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে এই ভাটা গুলো । এব্যাপারে জানতে চাইলে আশরাফ ব্রিকসের মালিকের সাথে তার মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান বর্তমানে আমাদের পরিবেশ ছাড়পত্র সহ সকল কাগজপত্র সঠিক থাকায় আমরা ব্যবসা চালিয়ে আসছি কিন্তু তুরাগ নদীর তীরে ফসলি জমির পাশে গ্রাম এলাকায় কিভাবে এই ইটভাটাগুলো চলছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সকল কাগজপত্র ঠিক করেই ইটভাটা চালাচ্ছেন বলে জানান তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published.