আশুলিয়ায় সৎ নিষ্ঠাবান ও ত্যাগী নেতা রেজাউল করিমের মানক্ষুন্ন করতে উঠে পরে লেগেছেন ষড়যন্ত্রকারীরা

অপরাধ

মনির হোসেন :
ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার আশুুুুলিয়া ইউনিয়নের জহরছান্দা এক( ১) নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সৎ নিতিবান নেতা রেজাউল করিমের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রী মহল মিথ্যা অভিযোগ ও জমি দখলের অপপ্রচার চালাচ্ছেন যা পুরোপুরি বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন। এরকম নিষ্ঠাবান নেতার বিরুদ্ধে জমি দখলের মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মী এবং এলাকাবাসী। আশুলিয়া ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ নেতা রেজাউল করিম বলেন, আমি রাজনীতির পাশাপাশি ব্যাবসা করি সৎ পথে উপার্জন করি। সম্প্রতি বহু বছর পুর্বে আমি একটি, জমি ক্রয় বিক্রয় নিক্কন নামে একটি হাউজিং প্রতিষ্ঠানের কাছে ২৫ শতাংশের একটি প্লট ক্রয় করে ছিলাম যাহার দলিলাদি সম্পুর্ন সঠিক এবং সত্য । নিক্কন নামের ঐ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৭৫ সাল থেকে দীর্ঘ দিন সুনামের সাথে ঢাকা ও ঢাকার আশেপাশে ব্যাবসা করেছেন। বর্তমান হাউজিং প্রতিষ্ঠানটি তার নিজেস্ব কিছু সমস্যার কারনে ব্যাবসা বন্ধ করে দিয়েছেন।কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি সবার প্রয়োজনিয় কাগজ পত্র সবার হাতে হাতে দিয়ে বুঝিয়ে দিয়ে গেছেন।কিন্তু আনুমানিক বিগত ৪০-৫০ বছর আগে অভিযোগকারী চাঁন মিয়ার বাবা নিক্কন নামের হাউজিং প্রতিষ্ঠানটির কাছে কয়েক ২৫ শতাংশ জমি বিক্রয় করেছিল,আর আমি সেই বিক্রয়কৃত জমি নিক্কন হাউজিং কোঃ লিঃএর কাছ থেকে প্লট আকারে ক্রয় করি।যাহার দলিল পত্র আমার কাছে রয়েছে।কিন্তু বর্তমান বাজার হিসেবে জমির দাম দ্বিগুন হওয়ায় বিক্রয় দাতার ছেলে চাঁন মিয়া ও তার সহযোগীদের লালসার নজর পরেছে। এবং বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছেন।এবং জমিটি জোরপুর্বক দখল নেওয়ার জন্য আমাকে প্রাননাশের হুমকিও দিয়েছেন তারা।তার পর ও আমি আমার ক্রয়কৃত জমিতে গত কয়েকদিন আগে কিছু শ্রমিক নিয়ে আনুসাঙ্গীক কাজ শুরু করতে যায় সে সময় চাঁন মিয়া ও তার সহযোগীরা এসে শ্রমিক দের উপর হামলা করে এবং কাজ বন্ধ করে দেয়। এর আগেও কয়েকবার এরকম ঝামেলা করেছিল চাঁন মিয়া। বিষয়টি আমি স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু সেদিন জমিতে কাজ করতে গেলে তারা উদ্দেশ্য মুলক হামলা করে আমাদের উপর এবং নিজেরাই ৯৯৯ কল করে ঘটনা স্থলে পুলিশ প্রশাসন নিয়ে আসেন। এবং আশুলিয়া থানার এস আই এমদাদ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করে উভয় পক্ষকে থানায় ডাকেন, মীমাংসার জন্য। কিন্তু তারা কেহই থানায় হাজির না হওয়ায় ওসি সাহেবের নির্দেশে থানায় একটি অভিযোগ করেছি আমি। এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমার নামে মিথ্যা অপপ্রচার করার কারনে আশুলিয়া থানায় আই সি টি মামলার প্রস্তুতি চলছে। আশুলিয়া ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সকল শ্রেণীর নেতা কর্মিরা বলেন, রেজাউল করিম একজন ভালো মানুষ, সে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। যে জমি নিয়ে বিরোধের কথা বলে থানায় সাধারন ডায়েরি করা হয়েছে সেই জমিটি রেজাউলের ক্রয়কৃত জমি।কাজেই সেখানে রেজাউল ছাড়া অন্য কারো ভোগ দখলের প্রশ্নই উঠেনা। রেজাউল অত্যন্ত সৎ ও ভালো মনের মানুষ তাই একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র করে রেজাউলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আশুলিয়া ইউনিয়ন জহরকান্দ ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা রেজাউল করিম বলেন, আমি আশুলিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগে দীর্ঘদিন সুনামের সাথে রাজনিতি করে আসছি, তাই আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য প্রতিপক্ষের লোকজন মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। যে জমি নিয়ে থানায় অভিযোগ হয়েছে সেটা আমার সৎ উপার্জনের টাকায় কেনা জমি। এবং সেটা এক মাত্র আমার ভোগ দখলের অধিকার রয়েছে, আর কারো না। এসময় বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবীত আওয়ামী লীগের ত্যাগী এই নেতা তার বিরুদ্ধে আনীত মিথ্যা অভিযোগের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

Leave a Reply

Your email address will not be published.